দাগনভূঞা উপজেলার রাজাপুরের কামারপুকুরিয়ায় আমার গ্রামের বাড়ী।অনেকেই জানেন আমার ছোট ভাই লিটু দীর্ঘদিন থেকে মাদকাসক্ত। যার কারনে আমি তাকে নিজে একাধিকবার পুলিশে সোপর্দ করেছি।বর্তমানে তাকে চিকিৎসার মাধ্যমে কিছুটা স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছি।আজ বিকাল ৩ টার দিকে আমার ভাইয়ের পরিত্যাক্ত ঘরের পেছনের জঙ্গল থেকে আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা ১৩ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করে।কিন্তু দুঃখজনক হলো কতেক ফেইসবুকে বিপুল পরিমান মাদক উদ্ধার ও আমার পরিচয়টি সামনে এনে আমার সম্মানহানির চেষ্টা করেছে।যার ফলে মাদক উদ্ধারের বিষয়ে আমার মনে নানা প্রশ্ন জাগছে।আমার ভাইয়ের মাদকের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ব্যাবস্থা নিবে,প্রয়োজনে আমিও সহযোগীতা করবো।কিন্তু আমার পরিচয়টি সামনে এনে একটি কুচক্রী মহল ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায় বলে আমার মনে হচ্ছে।এ চক্রটি অতীতেও আমার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র করেছিল।আমি মনে করি এটাও আমার বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র।চক্রটি বিভিন্ন সময়ে ভূয়া ফেইসবুক আইডি থেকে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালায়। এ ধরনের অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং আইন শৃংখলা বাহিনীর সহযোগীতা কামনা করছি।পাশাপাশি এ সব অসত্য বিষয়ে আমাদের দলীয় নেতাকর্মী ও শুভাকাঙ্খীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। এছাড়াও এই অভিযান পরিচালনা করায় নির্বাহী মেজিস্ট্রেট সোহেল রানা ও তার নেতৃত্বাধীন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রত্যেক সদস্যকে ধন্যবাদ জানাই।

জয়নাল আবেদীন মামুন
সাধারন সম্পাদক,
দাগনভূঞা উপজেলা আওয়ামীলীগ।

ভাইস চেয়ারম্যান, দাগনভূঞা উপজেলা পরিষদ।